আমাদেরকে শিকড় সন্ধানী লেখক হতে হবে। কারণ আমাদের শিকড় অনেক গভীরে। আমাদের আছে রক্তক্ষয়ী দুটি সংগ্রামের সমুজ্জল ঐতিহাসিক বিজয়। তাই এ বিজয়ের গৌরবগাথা ইতিহাস নিয়ে আমাদেরকে লেখতে হবে। নতুন প্রজন্মকে বেশি করে শিকড় সন্ধানী করতে হবে।
গত কাল ৪ নভেম্বর শুক্রবার বিকালে স্টেশন রোডস্থ বাসিয়া প্রকাশনী কার্যালয়ে দক্ষিণ সুরমা সাহিত্য পরিষদের নিয়মিত সাহিত্য আসরে বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
পরিষদের সভাপতি ও মাসিক বাসিয়া পত্রিকার সম্পাদক গীতিকার মোহাম্মদ নওয়াব আলীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক কবি দেওয়ান মতিউর রহমান খানের সঞ্চালনায় আড্ডায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিশু সাহিত্যিক ও সংগঠক জামান মাহবুব, নছিবা খাতুন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এএইচএম ইসলাইল আহমদ, প্রবাসী কবি শামীম আহমেদ, কবি আবদুল বাসিত মোহাম্মদ, কবি শিউল মনজুর, কবি লায়েক আহমদ নোমান, সাবেক কাউন্সিলর ও কবি নাজনীন আক্তার কনা।
লেখা পাঠ ও আলোচনায় অংশ নেন বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী ও ছড়াকার বাইস কাদির, শিশু সংগঠক ও ছড়াকার তাজুল ইসলাম বাঙালি, কবি তোবারক আলী, ছড়াকার মতিউল ইসলাম মতিন, ছড়াকার বদরুল আলম খান, গীতিকার হরিপদ চন্দ, গল্পকার রেনুফা রাখী, গল্পকার হাবিব আহমদ এহসান, কবি লুৎফা বেগম লিলি, উপন্যাসিক ও শিক্ষক কাজী মোতাহার হোসেন শাহীন, কবি কামাল আহমদ, নিলুফা ইসলাম নিলু, কবি আনোয়ার হোসেন মিছবাহ, ছড়াকার সুব্রত দাশ, কবি ওবায়দুল হক মুন্সী, উপন্যাসিক গনেন্দ্র চন্দ্র দাস, নাট্যকমী মো. আবদুস শহীদ দুলাল, কবি আবু জাফর মো. তারেক, কবি ফখরুল আল হাদী, কণ্ঠশিল্পী এন এম নূরুল, কবি নূর আলম বেগ, সজিব আহমদ বিজয়, কয়েস আহমদ মাহদী, কবি মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, গল্পকার শহিদুল ইসলাম লিটন ও লাহিন নাহিয়ান প্রমুখ।