
হুংয়ের বাবা বলেন, ‘ভেঙে পড়ার সময় একটা বড়সড় গর্ত তৈরি হয়েছিল বিমানের দেহে। এরই ফাঁক গলে বেরিয়ে আসতে পেরেছিল হুং। তবে এতটাই আহত ছিল হুং যে সোজা দাঁড়ানোর ক্ষমতা ছিল না তার। সে অবস্থায় ধ্বংসাবশেষের বড় বড় টুকরা সরিয়ে বেরোনো সহজ ছিল না। তাই হামাগুড়ি দিয়েই বেরিয়ে আসতে হয়েছিল হুংকে।’
ধ্বংসাবশেষ থেকে বের হয়েই মেয়ে প্রথমেই ফোন করেন বাবা হুং চাং-মিংকে। বাবার কথায়, ‘আমায় ও ফোন করে বলল, বিমান ভেঙে পড়েছে। আমি বেঁচে আছি। হামাগুড়ি দিয়ে বের হয়ে এসেছি।’ শুনেই দৌড় দিয়েছিলেন মিং। কিন্তু তিনি পৌঁছানোর আগেই হুংকে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন উদ্ধারকর্মীরা। ধ্বংসস্থলে পৌঁছে তিনি হাত লাগান উদ্ধারকাজে। এরপর হাসপাতালে যান মেয়েকে দেখতে। সূত্র : টেলিগ্রাফ।