যেসব কারণে রাতজাগা মানুষেরা সবার চাইতে আলাদা ও বুদ্ধিমান

5-12চাঁদের আলো যুগ যুগ ধরে মানুষকে দিয়ে আসছে এমন অনুপ্রেরণা, যা সূর্যের আলোয় যায় উবে। শিল্পী-সাহিত্যিকের কল্পনায় তা রঙ চড়ায়। তখন মানুষ করতে পারে এমন কিছু, চোখ ধাঁধানো দিনের আলোয় যা মনে হয় নিতান্তই অবাস্তব। এমন সব কারণে রাত্রে জেগে থাকার মত কাজ করেন তারাই, যারা রাত্রির মহিমা বোঝেন। রাতের বেলায় কাজ করার সুবিধাকে নিজের মত করে ব্যবহার করেন তারা। তাদের আই কিউও হয়ে থাকে অন্যদের চাইতে বেশি। গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের আইকিউ বেশি তারা কম আইকিউ-এর মানুষের চাইতে রাত জাগেনও বেশি। এর কারণ কী? কারণ হলো সাধারণ মানুষের মস্তিষ্ক রাতের বেলা ঘুমাতে অভ্যস্ত থাকে, তাদের মস্তিষ্ক তৈরিও হয় এমনভাবে যাতে রাতের ঘুম তাদের প্রয়োজন হয়। কিন্তু স্বাভাবিকের চাইতে বেশি বুদ্ধিমত্তার মানুষ এই নিয়মের শৃঙ্খলে আটকা থাকেন না বরং নিজের সুবিধামত সময়টার সদ্ব্যবহার করে থাকেন। প্রচলিত নিয়ম ভাঙার একটা অবচেতন ইচ্ছে থেকেও তাদের রাত জাগার প্রবণতা দেখা যায়। এই গবেষণায় ২০ এর কোঠায় থাকা মানুষের আইকিউ বনাম ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার সময় হলো এমন : কম বুদ্ধিমত্তা (IQ < 75) কর্মদিবস রাত ১১.৪১টা থেকে সকাল ৭.২০টা ছুটির দিন রাত ১২.৩৫টা থেকে সকাল ১০.০৯টা সাধারণ বুদ্ধিমত্তা (90< IQ < 110) কর্মদিবস রাত ১২.১০টা থেকে সকাল ৭.৩২টা ছুটির দিন রাত ১.১৩টা থেকে সকাল ১০.১৪টা বেশি বুদ্ধিমত্তা (IQ > 125) কর্মদিবস

Developed by: