
তারপরও বিশ্বের বড় বড় শাসকরা যেন নির্বাক। গণহত্যা চলছেই। প্রতিবাদ যে হচ্ছে না – তা নয়। কিন্তু তাতে তারা কর্ণপাত করছে না, যারা এই যুদ্ধ থামাতে পারে।
সম্প্রতি নিউইয়র্কে আমরা একটি কবিতা পাঠ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলাম।
‘আগ্রাসন বিরোধী কবিতা’।
এই কঠিন সময়ে বিশ্বের অনেক দেশেই শিল্পী, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী,শিক্ষক,শ্রমজীবি, পেশাজীবি, কবি, লেখক সকলেই প্রতিবাদী। তাদের চোখে-মুখে তীব্র ক্ষোভ।
নিউইয়র্কেও কবিদের এই প্রতিবাদী পংক্তিমালা আবারও জানিয়ে দিয়েছে, এই বিশ্বে আগ্রাসনের স্থান নেই। এই বিশ্ব হবে আগামী প্রজন্মের জন্য শান্তির নিবাস। ৩১ জুলাই ২০১৪ বৃহস্পতিবার বিকেলে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হয়-‘আগ্রাসন বিরোধী কবিতা’ পাঠ। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে কবি-আবৃত্তিকার’রা অংশ নেন এই অনুষ্ঠানে।
জ্যাকসন হাইটসের ‘মুক্তধারা’য় সন্ধ্যা সাড়ে সাত’টায় শুরু হয় এই আয়োজন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনার দায়িত্ব ছিল আমার উপর। শুরুতেই সদ্য প্রয়াত কবি নবারুণ ভট্টাচার্যের প্রতি সম্মান জানানো হয়। তাঁর লেখা বিখ্যাত কবিতা -‘এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না’- থেকে পংক্তিমালা পাঠ করলাম আমি নিজেই।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই এই কাব্যপাঠ আয়োজনের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করা হয়।
এটা স্বীকৃত বিষয়- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলা কবিতা চর্চার ধারাবাহিকতা অত্যন্ত উজ্জ্বল।
গেল প্রায় তিন দশক সময়ে – এখানের অভিবাসী বাংলা ভাষাভাষি কবিরা ‘স্বৈরাচার
বিরোধী কবিতা’ ,’গণতন্ত্রের পক্ষে কবিতা’, ‘মৌলবাদ বিরোধী কবিতা’, সাম্প্রদায়িক ঐক্যের পক্ষে কবিতা’, ‘ একুশের কবিতা’, ‘বিজয়ের কবিতা’, ‘স্বাধীনতার কবিতা’,
‘মুক্তিযুদ্ধের কবিতা’ ,’গণজাগরণের কবিতা’ – প্রভৃতি অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছেন
এবং কবিতা পড়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায়ই ছিল এই উদ্যোগ।
একজন সৃজনশীল মানুষ মানেই তিনি, সকল আগ্রাসনের প্রতিবাদ করেন। সব মানুষেরাই শান্তি-সম্প্রীতি চান। বিশ্বে যারা ক্ষমতাবান, তাদের উচিৎ যুদ্ধ বন্ধে শীঘ্রই উদ্যোগ নেয়া। কারণ গাজায় যে গণহত্যা চলছে- তা যুদ্ধাপরাধের শামিল। পাঠপূর্ব আলোচনায় এমন কথাই ব্যক্ত করেন কবিরা। তারা বলেন, আরব মুল্লুকের নেতাদের
এই নীরবতা, শংকা অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্বরচিত কবিতা পড়েন- কবি সোনিয়া কাদির,কবি মিলি সুলতানা,কবি মাকসুদা আহমেদ, কবি জুলি রহমান, লেখক আদনান সৈয়দ, কবি আহমেদ ছহুল,
কবি লিয়াকত আলী, কবি শাহেদ চৌধুরী, কবি কাজী আতিক, কবি ফকির ইলিয়াস,
কবি শামস আল মমীন, ও কবি তমিজ উদদীন লোদী ।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ থেকে নিজেদের লেখা কবিতা পাঠিয়ে অংশ নেন তরুণ দুই কবি-
সোহরাব সুমন ও মনসুর আজিজ। এছাড়া আহ্বানে সাড়া দিয়ে খুব দ্রুত কবি নাওমী
শিহাব নাঈ এর দুটি কবিতা বাংলাদেশ থেকে অনুবাদ করে পাঠান- অনুবাদক ও কবি
সোহরান সুমন।
যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতিমান আবৃত্তিকারদের পদচারণায় অনুষ্ঠানটি ছিল বেশ প্রাণবন্ত। বিশিষ্ট
আবৃত্তিকার জি এইচ আরজু পড়েন-কবি মাহমুদ দারবিশ ও কবি ফকির ইলিয়াসের
কবিতা। শক্তিমান আবৃত্তিকার মিজানুর রহমান বিপ্লব পড়েন- কবি খলিল জিবরান ও
কবি তমিজ উদদীন লোদী’র কবিতা। সুপরিচিত আবৃত্তিকার মোশাররফ হোসেন পড়েন
কবি মাহমুদ দারবিশের কবিতা।তরুণ প্রতিশ্রুতিশীল আবৃত্তিকার হাসান শাহরিয়ার তৈমুর পড়েন- কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, কবি সুকান্ত ও মার্কিনী কবি নাওমী শিহাব নাঈ এর দুটি কবিতা।নান্দনিক আবৃত্তিকার শুক্লা রায় পড়েন- কবি মাহমুদ দারবিশের কবিতা। সংগঠক খান শওকত পড়েন- কবি নবারুণ ভট্টাচার্যের কবিতা।
তরুণ আবৃত্তিকার এজাজ আলম পড়েন- কবি মাহমুদ দারবিশ ও কবি মনসুর আজিজ এর কবিতা। সৃজনশীল আবৃত্তিকার তাহরীনা পারভীন পড়েন- কবি নাজিম হিকমত ও কবি সোহরাব সুমন এর কবিতা ।
কবিতা পাঠের পূর্বে কবি তমিজ উদদীন লোদী বলেন, এই অসম অস্ত্রমহড়া গোটা বিশ্বের মানবতাবাদীদের জন্য চরম শংকার কারণ। এটা চলতে পারে না। তিনি বলেন,
আজ আরব বিশ্ব যদি ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদে মুখর হতো- তাহলে পরিস্থিতি ভিন্নরূপ
নিতে বাধ্য হতো। কিন্তু বেদনার বিষয় হচ্ছে, তারা তা করছে না। তিনি এই নারী-শিশু হত্যা বন্ধের আহ্বান জানান।
যে কথাগুলো আমি সেদিনও বলেছি, আমরা হাত উঁচু করে আমাদের প্রতিবাদ অব্যাহত রাখবো। আমরা আমাদের জাগ্রত কলমে লিখে যাবো সকল আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের দ্রোহ। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কবিতার বিকিরণ ছড়িয়ে দিতে চাই। অনুষ্ঠানে অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মাঝে উপস্থিত ছিলেন- সাপ্তাহিক ঠিকানা
সম্পাদক, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও মুক্তিযোদ্ধা লাবলু আনসার, একুশে টিভির প্রতিনিধি ইমরান আনসারী, টাইম টিভি’র প্রতিনিধি, সংগঠক ডাঃ মনসুর আলী, সংগঠক ও ব্লগার তানভীর রাব্বানী, রফিকুল ইসলাম, তরুন কবি স্বপ্ন কুমার প্রমুখ।
আড়াইঘন্টা ব্যাপী অনুষ্ঠানটি স্পনসর করেছিলেন ‘মুক্তধারা’ ও এর কর্ণধার বিশ্বজিত সাহা । মুক্তধারা উত্তর আমেরিকায় সৃজন ও মননশীলতার প্রতীক। তারা আবারও
অভিবাসী কবিদেরকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন।
॥ দুই ॥
গাজায় এই গণহত্যা বিশ্বকে কোথায় নিয়ে যাবে ? এমন প্রশ্ন অনেকের। একটি খবর আমাদের নজরে পড়ছে। ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসসহ সেখানকার অন্যসব প্রতিরোধ আন্দোলনকে সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করতে প্রস্তুত ইরান। ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি’র কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী জাফারি এ কথা বলেছেন।
তিনি বলেছেন, “ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলনগুলোকে ইরান বিভিন্ন দিক দিয়ে সহায়তা করতে চায়। মুসলমানদের রক্ষার ক্ষেত্রে তেহরান শিয়া-সুন্নির বিষয়টি কখনো আলাদা করে দেখে না।”
গাজার চলমান সংঘর্ষের কথা উল্লেখ করে ইরানের এ কমান্ডার বলেন, বর্তমান ঘটনাবলী ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, ফিলিস্তিনিদের প্রতিরোধ শক্তি সীমাহীন এবং দিন দিন তা বাড়ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, অবরুদ্ধ গাজা থেকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের অভ্যন্তরে যে পরিমাণ রকেট ছোঁড়া হয়েছে এবং ইসরাইলি সেনাদের সঙ্গে হামাস যেভাবে স্থল অভিযানের সময় লড়াই করেছে তাতে প্রতিরোধ আন্দোলনগুলোর শক্তি বেড়ে যাওয়ার সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে।
জেনারেল জাফারি বলেন, গাজা এবং ইরাকের চলমান ঘটনাবলী আমেরিকা ও ইসরাইলের যৌথ প্রকল্প। তবে, শিয়া-সুন্নির ঐক্যের মুখে শিগগিরি দখলদার ইসরাইল সরকারের পতন হবে এবং ইরান সেদিনের জন্য প্রস্তুত।
বিষয়টি ভাবার তো বটেই। কোথায় চলেছে বিশ্ব ? কেন বিশ্বের নীতি নির্ধারকরা
থামাতে চাইছেন না এই রক্তবন্যা ?
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার রাফা এলাকায় জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত স্কুলে চালানো ইসরায়েলের হামলা অনৈতিক ও অপরাধমূলক বলে মন্তব্য করেছেন।
তিনি বলেছেন, এই ধরনের মানসিক ভারসাম্যহীন কর্মকাণ্ড অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। ইসরায়েলের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের শামিল বলেও জানান তিনি।
বান কি মুন বলেন, জাতিসংঘের স্কুলে ইসরায়েলের হামলার ঘটনা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন। তিনি আরো বলেন, স্কুলের অবস্থান সম্পর্কে ইসরায়েলকে নিয়মিত অবহিত করা হয়েছে।
প্রিয় পাঠক-পাঠিকা, আরও কিছু মীনমীনে ভাষার প্রতিবাদ এখানে পড়ুন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মহিলা মুখপাত্র জেন সাকি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের এ ধরণের ‘লজ্জাজনক গোলাবর্ষণে’ মর্মাহত। তিনি এ ঘটনার ‘একটি পূর্ণাঙ্গ ও ত্বরিৎ তদন্তের’ আহ্বান জানিয়েছেন।
সাকি বলেন, ইসরায়েলিদের অবশ্যই তাদের মান বজায় রাখতে ও বেসামরিক প্রাণহানি এড়াতে আরো অনেক কিছু করতে হবে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ বলেছেন, জাতিসংঘের স্কুলে হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’।
তিনি জানিয়েছেন-ইসরায়েল বলেছে, স্কুলে হামলার ঘটনা তদন্ত করা হচ্ছে।
ইসরায়েল প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, বেসামরিক নাগরিকদের ওপর অনিচ্ছাকৃত যে কোন হামলার জন্য তেলআবিব দুঃখিত। তবে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের স্থাপনাগুলোকে ‘সন্ত্রাসী আখড়ায়’ পরিণত করার অভিযোগ করেছেন।
কী এক ভয়ানক পরিস্থিতি মোকাবেলা করছে ফিলিস্তিন আর সে দেশের
সাধারণ মানুষেরা ! জুলুমেরও তো একাট সীমা আছে। ইসরাইলি জালেমেরা আর কত শিশু-নারী-অসহায় মানুষের রক্তে তাদের হাত রাঙাবে ?
তিনি বলেছেন, “ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলনগুলোকে ইরান বিভিন্ন দিক দিয়ে সহায়তা করতে চায়। মুসলমানদের রক্ষার ক্ষেত্রে তেহরান শিয়া-সুন্নির বিষয়টি কখনো আলাদা করে দেখে না।”
গাজার চলমান সংঘর্ষের কথা উল্লেখ করে ইরানের এ কমান্ডার বলেন, বর্তমান ঘটনাবলী ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, ফিলিস্তিনিদের প্রতিরোধ শক্তি সীমাহীন এবং দিন দিন তা বাড়ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, অবরুদ্ধ গাজা থেকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের অভ্যন্তরে যে পরিমাণ রকেট ছোঁড়া হয়েছে এবং ইসরাইলি সেনাদের সঙ্গে হামাস যেভাবে স্থল অভিযানের সময় লড়াই করেছে তাতে প্রতিরোধ আন্দোলনগুলোর শক্তি বেড়ে যাওয়ার সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে।
জেনারেল জাফারি বলেন, গাজা এবং ইরাকের চলমান ঘটনাবলী আমেরিকা ও ইসরাইলের যৌথ প্রকল্প। তবে, শিয়া-সুন্নির ঐক্যের মুখে শিগগিরি দখলদার ইসরাইল সরকারের পতন হবে এবং ইরান সেদিনের জন্য প্রস্তুত।
বিষয়টি ভাবার তো বটেই। কোথায় চলেছে বিশ্ব ? কেন বিশ্বের নীতি নির্ধারকরা
থামাতে চাইছেন না এই রক্তবন্যা ?
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার রাফা এলাকায় জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত স্কুলে চালানো ইসরায়েলের হামলা অনৈতিক ও অপরাধমূলক বলে মন্তব্য করেছেন।
তিনি বলেছেন, এই ধরনের মানসিক ভারসাম্যহীন কর্মকাণ্ড অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। ইসরায়েলের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের শামিল বলেও জানান তিনি।
বান কি মুন বলেন, জাতিসংঘের স্কুলে ইসরায়েলের হামলার ঘটনা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন। তিনি আরো বলেন, স্কুলের অবস্থান সম্পর্কে ইসরায়েলকে নিয়মিত অবহিত করা হয়েছে।
প্রিয় পাঠক-পাঠিকা, আরও কিছু মীনমীনে ভাষার প্রতিবাদ এখানে পড়ুন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মহিলা মুখপাত্র জেন সাকি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের এ ধরণের ‘লজ্জাজনক গোলাবর্ষণে’ মর্মাহত। তিনি এ ঘটনার ‘একটি পূর্ণাঙ্গ ও ত্বরিৎ তদন্তের’ আহ্বান জানিয়েছেন।
সাকি বলেন, ইসরায়েলিদের অবশ্যই তাদের মান বজায় রাখতে ও বেসামরিক প্রাণহানি এড়াতে আরো অনেক কিছু করতে হবে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ বলেছেন, জাতিসংঘের স্কুলে হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’।
তিনি জানিয়েছেন-ইসরায়েল বলেছে, স্কুলে হামলার ঘটনা তদন্ত করা হচ্ছে।
ইসরায়েল প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, বেসামরিক নাগরিকদের ওপর অনিচ্ছাকৃত যে কোন হামলার জন্য তেলআবিব দুঃখিত। তবে তিনি হামাসের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের স্থাপনাগুলোকে ‘সন্ত্রাসী আখড়ায়’ পরিণত করার অভিযোগ করেছেন।
কী এক ভয়ানক পরিস্থিতি মোকাবেলা করছে ফিলিস্তিন আর সে দেশের
সাধারণ মানুষেরা ! জুলুমেরও তো একাট সীমা আছে। ইসরাইলি জালেমেরা আর কত শিশু-নারী-অসহায় মানুষের রক্তে তাদের হাত রাঙাবে ?