ব্যারিস্টার এম এ সালাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে (অনার্স) ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি সেখান থেকে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করে। পরে আইনবিষয়ক উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাজ্যে যান। ইউনিভার্সিটি অব ইস্ট লন্ডন থেকে এলএলবি অনার্স পাস করেন। লন্ডনের সিটি ইউনিভার্সিটি থেকে ‘পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন ল’ অর্জন করেন। লিংকনস ইনের সদস্য হিসেবে ব্যারিস্টার এট ল ডিগ্রি অর্জন করেন।
ব্যারিস্টার এম এ সালাম যুক্তরাজ্য বিএনপির আলহাজ্ব কমর উদ্দিনের কমিটিতে যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পরে যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলেন। বর্তমানে তিনি লন্ডনস্থ ‘ল-ইয়ার্স ভয়েস ইন্টারন্যাশনাল’ (এলবিআই)-এর চেয়ারম্যানের দ্বায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ’৯০ এর দশকে ছাত্রজীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং সিলেট জেলা ছাত্রদলের সাবেক ছাত্রনেতা ছিলেন।
ব্যারিস্টার আবু সালেহ মো. সায়েম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি (অনার্স) ও এলএলএম পাস করেন। এলএলএম-এ তিনি মেধা তালিকায় ফার্স্ট ক্লাস অর্জন করেন। এরপর তিনি উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাজ্যে যান। সেখানে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে এলএলবি অনার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। ‘ইউনিভার্সিটি অব ল’ থেকে ‘বার ভোকেশনাল কোর্স’ মেধার সাথে সম্পন্ন করেন। এ কোর্সে তিনি বাংলাদেশিদের থেকে সর্বোচ্চ মার্কস পেয়ে ‘ভেরি কম্পিটেন্ট’ গ্রেড অর্জন করেন।
ব্যারিস্টার আবু সায়েম ‘দ্যা অনারেবল সোসাইটি অব দি মিডল টেম্পল’ এর সদস্য হিসেবে ‘ব্যারিস্টার এট ল’ অর্জন করেন। তিনি ২০তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রশাসন ক্যাডারে মেধাতালিকার উত্তীর্ণ হন। কিন্তু আইনপেশা ও রাজনীতিতে মনোনিবেশ করার লক্ষ্যে তিনি বিসিএসএ ক্যাডারে যোগ দেননি।
বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে আইনপেশায় নিয়োজিত এবং পাশাপাশি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন আইজীবী। যুক্তরাজ্য বিএনপির বর্তমান যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদকের দ্বায়িত্ব পালন করছেন ব্যারিস্টার সায়েম।
এডভোকেট মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ধানমন্ডির ‘সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ এন্ড এসোসিয়েটস’ চেম্বারের পার্টনার। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাপিলেড ডিভিশনের সদস্য। শিক্ষাজীবনে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি (অনার্স) ও এলএলএম সম্পন্ন করেন। আইন পেশার পাশাপাশি তিনি মানবাধিকার কর্মী হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। ‘অধিকার’র প্রতিষ্টাতা সদস্য, ‘আইন ও শালিস কেন্দ্র’র সদস্য। ‘জি-৯’র সভাপতি ও ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সদস্য।