সারা দেশের ন্যায় সিলেটেও ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব ঈদ-উল-আজহা।
একই সঙ্গে মহান আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের আশায় এ দিন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পশু কোরবানি করছেন। পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত কয়েক দিন ধরেই দেশে উৎসবের পরিবেশ বিরাজ করছে। মুসলমানরা কোরবানির পশুসহ অন্যান্য কেনাকাটার মাধ্যমে ঈদ উৎসব উদযাপনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন।
এদিকে,আজ সোমবার সকাল থেকে মুসল্লীরা দল বেধে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী কেন্দ্রীয় শাহী ঈদগাহের ময়দানে জড়ো হতে শুরু করেন। সকাল সাড়ে ৮টায় সাম্য এবং ভ্রাতৃত্বের এই জয়গান গেয়ে সিলেটের বৃহত্তম ঈদগাহ ময়দানে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঈদের নামাজ আদায় করলেন লক্ষাধিক মুসল্লীরা।
অনুষ্ঠিত হওয়া এই ঈদ জা’মাতে ঈদগাহ ময়দানে ছিল না তিল ধারণের ঠাঁই। ঈদগাহ ময়দান ও এর আশপাশে এলাকায় রাস্তায় মুসল্লীদের ঈদের জামাত আদায় করতে দেখা গেছে।
এবার শাহী ঈদগাহ ময়দানে ঈদের জামাতে অনুপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। দেশের বাইরে থাকায় তিনি অন্যান্যবারের মতো এবছর সিলেট শাহী ঈদগাহে ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি। তবে তার একটি শুভেচ্ছা বক্তব্য ঈদের নামাজের আগে পড়ে শোনানো হয়। এছাড়া নামাজের আগে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
শাহী ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায়কারীদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মুবীন চৌধুরী, আওয়ামী লীগে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ ও সিলেট জেলা সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী।
এদিকে, হযরত শাহজালাল মাজার মসজিদের ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল ৮টায়। এতে লাখ জনতার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
সিলেট শাহী ঈদগাহে এবছর ঈদের জামাতে অনুপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। দেশের বাইরে থাকায় তিনি অন্যান্যবারের মতো এবছর সিলেট শাহী ঈদগাহে ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি। তবে তার একটি শুভেচ্ছা বক্তব্য ঈদের নামাজের আগে পড়ে শোনানো হয়। এছাড়া নামাজের আগে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
শাহী ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায়কারীদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মুবীন চৌধুরী, আওয়ামী লীগে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ ও সিলেট জেলা সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী।
এদিকে ঈদের জা’মাতকে কেন্দ্র করে শাহী ঈদগাহ জুড়ে ছিল কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পুলিশ সদস্যদের সাথে সাথে গোয়েন্দারাও তৎপর ছিলেন ঈদগাহকে কেন্দ্র করে। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাধারণ মুসল্লীদের সাথে মিশে গিয়ে কাজ করেছেন গোয়েন্দারা।

