গত ৫ই নম্ভেম্বর ২০১৮ সোমবার লালাবাজার ইউনিয়ন উন্নয়ন টাস্ট ইউকে এর প্রথম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্টিত হয় ইস্ট লন্ডনের একটি স্থানীয় হলে । সংগঠনের সভাপতি আব্দুল মুক্তার সাইস্তার সভাপতিত্বে অনুষ্টানের শুরুতে কোরান তেলাওত করেন ফয়ছল আলী আহমেদ ।সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ রফিক উদ্দিন এর পিতা সদ্য প্রয়াত আলহাজ্ব রইছ মিয়া সাহেবের আত্নার শান্তি ও মাগফিরাত কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন হাবিবুর রহমান ।
ট্রাস্টে বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ ও অনুষ্টান পরিচালনার পাশাপশি বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মকসুদ রহমান এবং ট্রাস্টের বার্ষিক হিসাব পেশ করেন কোষাধ্যক্ষ রফিক উদ্দিন ।
উক্ত অনুষ্ঠানে লন্ডন এবং লন্ডনের বাইরে থেকে আগত সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে
স্বাগত বক্তব্যে রাখেন ট্রাস্টের সভাপতি আব্দুল মুক্তার সাইস্তা এবং ট্রাস্ট পরিচলনা ও ট্রাস্টের আগামী কর্ম পরিকল্পনা বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্যে রাখেন আব্দুল হক আবু, আব্দুল আহাদ, ফখর উদ্দিন ফারুক, আরশ আলী, সাইস্তা মিয়া, মিয়া মোহাম্মদ চন্দন, ও মোহাম্মদ সামসুল হুদা
টাওয়ার হেমলেট এর সাবেক স্পীকার খালেছ উদ্দিন তিনি তার বক্তব্যে বলেন
আমি খুবই আনন্দিত ও অবিভুত এত দ্রুত সময়ে বিপুল সংখ্যক ট্রাস্টি সদস্য হয়েছেন এবং সে জন্য তিনি সংগঠনের সকল কর্তকর্তা সাধুবাদ জনান ।
তাকবীর হোসেন দুলাল বলেন গত অভিষেক ও ঈদ পুর্নমিলনী অনুষ্টানে আসা তার মেয়ে অন্যান্য ছেলে মেয়ে সাথে পরিচিত হয়ে এবং এলার সবাইকে এক সাথে দেখ খুবই আনন্দিত হয়েছে তাকবীর হোসেন দুলালের কথার সূত্র ধরে ফয়ছল আলী আহমেদ বলেন এদেশে বেড়ে উঠা আমাদের প্রজন্মকে
ট্রাস্টের সাথে যুক্ত করতে পারলে এলার সবার সাথে তাদের সুসম্পর্ক গড়ে উঠবে এবং ট্রাস্টও আরও গতিশীল হবে ।
বিলেতে বেড়ে উঠা প্রজন্মের সাদেক আহমেদ বলেন লালাবাজার ইউনিয়ন উন্নয়ন টাস্ট ইউকে এর সাথ যুক্ত হতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত ট্রাস্টের সাথে যুক্ত হওয়ায় আমাদের এলার সবার সাথে পরিচিত হতে পেরেছি । উক্ত অনুষ্ঠানে ট্রাস্টে গঠনতন্ত্র বাংলা ও ইংরেজী চুড়ান্ত অনুমোদন করা হয় ।
এছাড়াও আরও বক্তব্যে রাখেন লাল মিয়া, নাছির উদ্দিন, রফিক উদ্দিন, বদরুল হক শাহীন, শহিদুল ইসলাম, মিরাজ নানু, আব্দুল কাইয়ুম সুনেল, মামুন রহমান, এম মোসাইদ খান, দারা হোসেন পলাশ, মুহিবুর রহমান, উম্মর আলী রিপন, সুভাস কান্তি নাথ, আব্দুল কালাম, জসিম উদ্দিন জুনায়েল, একমান আলী প্রমুখ ।
উল্লেখ্য লালাবাজার ইউনিয়নে ফ্রী চক্ষু শিবির পরিচালনার সিদ্বান্ত গৃহিত হয় এবং এর জন্য
জন্য প্রায় ৭লাখ টাকার আর্থিক প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন উপস্থিত সদস্যরা ।
নৈশভোজ শেষে অনুষ্টানের সামাপ্তি ঘোষণা করা হয় ।