বিভাগ: প্রবাস

জালালাবাদ এসোসিয়েশন অফ টরোন্টোর ট্রাস্টী এবং উপদেষ্টামণ্ডলীর পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

b-02গত ১০ই ডিসেম্বর (রবিবার) টরোন্টোর বার্চমাউন্ট রোডস্থ গ্রান্ড প্যালেস কনভেনশন হলে জালালাবাদ এসোসিয়েশন অফ টরোন্টোর কার্যকরী কমিটির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো এসোসিয়েশনের ট্রাস্টি ও উপদেষ্টামন্ডলীদের পরিচিতি সভা এবং তাঁদের সম্মানার্থে এক বিশেষ নৈশভোজের। টরন্টো এবং জি,টি,এ-তে বসবাসরত জালালাবাদ কম্যুনিটির উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিশিষ্ট ও সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যাক্তিবর্গ উক্ত নৈশভোজে অংশগ্রহণ করেন। অনেকে স্বপরিবারেও অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠান শুরুর পূর্বে আগত অতিথিদের সুস্বাদু এপেটাইজার দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতেই কানাডা ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। এরপর এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট দেবব্রত দে (তমাল) এবং সাধারণ সম্পাদক মাহবুব চৌধুরী (রনি) আগত অতিথিদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। পরবর্তীতে জালালাবাদ এসোসিয়েশন অফ টরোন্টোর পূর্ববর্তী কার্যকরী কমিটির প্রেসিডেন্ট ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে মীজানুর চৌধুরী ও সুদীপ সোম (রিংকু) উপস্থিত অতিথিদের সাথে জালালাবাদ এসোসিয়েশন অফ টরোন্টোর বর্তমান কার্যকরী কমিটির সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেন।

এর পরের পর্বে এসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইন্তেখাব চৌধুরী তুহিনের পরিচালনায় এবং সাংগঠনিক সম্পাদক কাশেম আহমেদ জয়ও প্রচার সম্পাদক ইলিয়াছ খানের কারিগরি সহযোগীতায় জালালাবাদ এসোসিয়েশন অফ টরোন্টোর প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রমের সচিত্র প্রতিবেদন পরিবেশিত হয় এবং জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে এযাবৎকাল পর্যন্ত সময় সময় জালালাবাদ এসোসিয়েশন অফ টরোন্টো রবিভিন্ন নেতৃবৃন্দের পরিচিতি ও অবদানের কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়। এরপর এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট দেবব্রত দে (তমাল) উপস্থিত অতিথিদের সাথে সকল সম্মানীত ট্রাস্টী ও উপদেষ্টামন্ডলীদের পরিচয় করিয়ে দেন। পরিচিতি পর্বে ট্রাস্টী ও উপদেষ্টাদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও জালালাবাদ এসোসিয়েশনের পিন পরিধান করিয়ে দেয়া হয়। এর পরের পর্বে জালালাবাদ এসোসিয়েশন অফ টরোন্টো কতৃক আয়োজিত সদ্য সমাপ্ত বিলিয়ার্ড প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

বিজয়ীদেরহাতে পুরস্কার উঠিয়ে দেন টরোন্টোর জালালাবাদ তথা বাংলাদেশী কম্যুনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ও মিডিয়া জগতের পুরোধা দেশে বিদেশে টিভি ও পত্রিকার প্রধান সম্পাদক জনাব নজরুল ইসলাম মিন্টো এবং টরোন্টোর বাংলাদেশী কম্যুনিটির আরেকজন বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব এন,আর, বি টিভি ও সাপ্তাহিক বাংলা মেইলের সম্পাদক জনাব শহিদুল ইসলাম মিন্টু। এ পর্বটি পরিচালনা করেন এসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক কাশেম আহমেদ জয় ও ক্রীড়া সম্পাদক এজাজ চৌধুরী। উল্লেখ্য যে, টরোন্টোর বাংলাদেশী কমিউনিটিতে এটাই প্রথম বিলিয়ার্ড প্রতিযোগিতা। অনুষ্টানে আরও যাতে উপস্তিতে ছিলেন আজকাল প্রধান সম্পাদক আব্দুল গফ্ফার, বাংলা কাগজ এম আর জাহাংগির, সম্পাদক ভ্যের আলো আহাদ খন্দকার ও CBN নিউজ সম্পাদক মাহবুল হক ওসমানী ।

এরপর উপদেষ্টামণ্ডলীর সভাপতি এবং জালালাবাদ এসোসিয়েশন অফ টরোন্টোর প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট এবং কমুনিটির সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব জনাব সাজ্জাদুর রহমান চৌধুরী (রেশাদ) আগত অতিথিদের উদ্দেশ্যে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। উপদেষ্টামণ্ডলীর আরেক সদস্য টরোন্টোর জালালাবাদ তথা বাংলাদেশী কম্যুনিটির উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব বি,টি,ভি এবং ভয়েস অফ আমেরিকার বাংলা বিভাগের একসময়কার সিনিয়র ও প্রখ্যাত খবর পাঠিকা মিসেস আসমা আহমেদও অতিথিদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন। তিনি তাঁর বক্ত্যব্যে এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট দেবব্রত দে তমালের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং সেইসাথে কার্যকরী কমিটিতে আরো অধিক সংখ্যক মহিলা সদস্যের অন্তর্ভুক্তির উপর গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানটির সার্বিক পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন জালালাবাদ এসোসিয়েশন অফ টরোন্টোর পূর্ববর্তী কার্যকরী কমিটির
ভাইস-প্রেসিডেন্ট ও কলাম লেখক সাকের মোস্তাফা চৌধূরী।

সবশেষে মুখরোচক নৈশভোজ পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সফল পরিসমাপ্তি হয়।

লালাবাজার ইউনিয়ন উন্নয়ন টাস্টের কমিটি গঠন

pic lalabazar tarst

গত ৩০শে অক্টোবর লন্ডনের একটি রেষ্টুরেন্টে লালাবাজার ইউনিয়ন উন্নয়ন টাস্টের আহব্বায়ক কমিটির আহব্বানে এক আলোচনা সভা ও টাস্টের কমিটি গঠন করা হয়। দুই পর্বের আলোচনা সভার প্রথম পর্বে টাস্টের যুগ্ন আহব্বায়ক মকসুদ রহমান এর পরিচালনায় ও আহব্বায়ক আব্দুল মুক্তার
সাইস্তার সভাপতিত্বে আহব্বায়ক কমিটির সম্পাদিত সকল কার্যক্রম তুলে ধরেন আহব্বায়ক আব্দুল মুক্তার সাইস্তা ও যুগ্ন আহব্বায়ক মকসুদ রহমান। আহব্বায়ক কমিটির অনান্য সদস্যসহ সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন আব্দুল হক আবু, কাউন্সিল খালেছ উদ্দীন, আসিক মিয়া, সাইস্তা মিয়া, আলী আহসান খান দিপু, তাকবীর হোসেন দুলাল, রফিক উদ্দীন, এম মোসাইদ খান, সাদেক আলী, বদরুল হক শাহিন,শহিদুল ইসলাম প্রমুখ। ২য় পর্বের কাউন্সিলর খালেছ উদ্দীন এর পরিচালনায় সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলর গৌছ চৌধুরী । উপস্থি’ত সবার সর্ব সম্মতিক্রমে আগামী দুই বছরের জন্য ১৯ সদস্য বিশিষ্ট টাস্টের কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষনা করা হয়। কমিটিতে দায়িত্ব প্রাপ্তরা হলেন,
সভাপতি: আব্দুল মুক্তার সাইস্তা,
সহসভাপতি: মিরাজ নানু মিয়া (নানু)
সহসভাপতি: মোঃ নাছির উদ্দীন
সাধারন সম্পাদক: মকসুদ রহমান
সহসধারন সম্পাদক: শহিদুল ইসলাম,
সহসধারন সম্পাদক: তাকবীর হোসেন দুলাল,
কোষাধক্ষ্য: রফিক উদ্দীন
সহকোষাধক্ষ্য: সাদেক আলী
সাহিত্য ও সাংঙ্কৃতি সম্পাদক: এম মোসাইদ খান
সাংগঠনিক সম্পাদক: মোঃ লাল মিয়া,
ক্রিড়া সম্পাদক: অপু আলী
নির্বাহী সদস্য বদরুল হক শাহিন ও মামুন রহমার প্রমুখ।
গঠনতন্ত ও টাস্টের কার্যক্রমে অনুপ্রানিত হয়ে উপস্থিত সভায় ৪০জন সদস্য টাস্টের সদস্যপদ গ্রহন করেন। এবং লালাবাজার এর অর্ন্তগত জামেয়া ইসলামিয়া খাজা খালূ মাদ্রাসার নতুন মসজিদ নির্মান এর জন্য ১০লাখ টাকা অনুদানের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন উপস্থিত ব্যাক্তিবর্গ। সভা শেষে নৈশভোজের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘোষনা করা ।
উল্লেখ্য; লালাবাজার ই্উনিয়ন উন্নয় সংস্থা দীর্ঘ দেড় যুক ধরে লালাবাজার ইউনিয়নের শিক্ষার উন্নয়ন, স্কুল, মাদ্রসাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টানে আর্থিক অনুদান ও বিভিন্ন প্র্কৃতিক দুর্যোগে অনুদান ও এলাকার সামাজিক উন্নয়নে ভুমিকা রেখে আসছিল। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে ও স্থায়ী তহবিল গঠনের লক্ষ্য
লালাবাজার ইউনিয়ন সংস্থাকে লালাবাজার ইউনিয়নউন্নয়ন টাস্টে রুপান্তরিত করায় হয়।

জিসিএসইতে ইশতিয়াক জামিল এর সাফল্য

unnamed

ইশতিয়াক জামিল ২০১৭ জিসিএসই পরীক্ষায় রাগবী শহরের স্বনামখ্যাত Lawrence sheriff school. থেকে
১২টি বিষয়ের মধ্যে 10A*s 2As লাভ করেছে ।

উক্ত হাইস্কুলের এবারের জিসিএসই পরীক্ষার্থীদের মধ্যে টপ-১০ ফলাফল প্রাপ্তদের একজন হয়েছে সে।

তার পিতা বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী দক্ষিণ সুরমার লালাবাজার ইউনিয়নের লালার গাও গ্রামের আব্দুল গফুর কিন্ডারগার্টেন এন্ড জুনিয়র হাইস্কুল এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচাক জনাব আসিক মিয়া।

তিনি ছেলের ভবিষ্যত পথ চলায় সবার দোয়া কামনা করেন।

‘জনমত’-এ কবি, সাংবাদিক ফকির ইলিয়াসের সাথে আড্ডা

0000000লন্ডন: যুক্তরাষ্ট্রে বেড়ে উঠা বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বর্তমান প্রজন্মকে নিয়ে ব্যাপক আশাবাদী নিউ ইয়র্ক প্রবাসী কবি ও বিশিষ্ট সাংবাদিক ফকির ইলিয়াস। বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় লন্ডনে বহির্বিশ্বের প্রাচীনতম বাংলা সাপ্তাহিক জনমত কার্যালয়ে তাঁকে ঘীরে অনুষ্ঠিত এক আড্ডায় এই আশাবাদের কথা জানান তিনি।
অনানুষ্ঠানিক এই আড্ডায় ফকির ইলিয়াসের স্ত্রী কবি ফারহানা ইলিয়াস তুলি ছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি জনমত’র প্রধান সম্পাদক সৈয়দ নাহাস পাশা, সাবেক সভাপতি, জনমত সম্পাদক নবাব উদ্দিন, প্রবীন সাংবাদিক ইসহাক কাজল, শাহাব উদ্দিন বেলাল, সত্যবাণীর এডিটর-ইন-চিফ সৈয়দ আনাস পাশা, লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের ট্রেজারার আবু সালেহ মোহাম্মদ মাসুম, কমিউনিকেশন সেক্রেটারী আব্দুল কাইয়ুম, জনমত’র বার্তা সম্পাদক মুসলেহ উদ্দিন আহমেদ, নির্বাহী সম্পাদক সাঈম চৌধুরী, গোলাম রহমান কিনু, কবি আনোয়ারুল ইসলাম অভি, সাংবাদিক আব্দুল কাদির মুরাদ ও সাবেক কাউন্সিলার আব্দাল উল্লা প্রমূখ।

চা চক্রের ফাঁকে ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশী অভিবাসী কমিউনিটির সমস্যা সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা ও বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ফকির ইলিয়াস। বাংলাদেশের রাজনীতির সাথে অভিবাসী বিরাট একটি অংশের সম্পর্ক অনেকটা অবিচ্ছেদ্য এমনটি মন্তব্য করে দীর্ঘ কয়েক দশক যাবত নিউ ইয়র্ক প্রবাসী এই সাংবাদিক বলেন, ‘আমাদের প্রজন্মের অবস্থান যাই হোক, বর্তমান প্রজন্ম মূলধারায় নিজেদের সম্মানজনক অবস্থান করে নিচ্ছে’। তিনি বলেন, ‘অভিবাসী কমিউনিটির দেশ আমেরিকাকে বলা হয় ”ল্যান্ড অফ অপরচুনিটি”। উচ্চ শিক্ষায় এই অপরচুনিটির সুযোগ নিচ্ছে আমাদের সন্তানরা, এটি আমি বলতে পারি’।

বাংলাদেশের গৌরবজনক ইতিহাস, বিশেষ করে ৫২, ৬৯, ৭১-এর বিষয়গুলো প্রবাসী নতুন প্রজন্মের গবেষণা বা অনুসন্ধানে যেন থাকে, এটি তিনিসহ তাঁর প্রজন্মের অনেকের চাওয়া, এমন মন্তব্য করে ফকির ইলিয়াস আক্ষেপ করে বলেন, ‘শিকড়ভূমি সম্পর্কে প্রবাসী প্রজন্মের মনোভাব যাইহোক, দেশের ভেতরের বর্তমান প্রজন্ম আমাদের এই গৌরবজনক অর্জনগুলো কতটুকু ধারণ করে এটিই এখন প্রশ্ন’।

তিনি বলেন, ‘সোস্যাল মিডিয়ার এই রমরমা ডিজিটাল যুগে ‘টেইক কেয়ার অফ ইয়রসেল্ফ’ মনোভাব যদি তরুণ প্রজন্মের মধ্যে একবার ঢুকে যায় তাহলে আমাদের পূর্বপ্রজন্মের গৌরবগাঁথা প্রজন্মান্তরে পৌঁছানো কঠিন’।
লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাব সভাপতি সৈয়দ নাহাস পাশা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী নতুন প্রজন্মের সফলতার খবরে সন্তোষ প্রকাশ করে ব্রিটিশ মূলধরায় এখানে জন্ম ও বেড়ে ওঠা বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত প্রজন্মের সাফল্যের কথাও জানান ফকির ইলিয়াসকে। তিনি বলেন, আমাদের পূর্ব প্রজন্মের ত্যাগের ফসল আজকের আমাদের সমৃদ্ধ কমিউনিটি। ব্রিটিশ মূলধারায় এই কমিউনিটির সম্মানজনক অবস্থান এনে দিয়েছে আমাদের এই প্রজন্ম।

কবিতাস্বজনের আয়োজনে কবি ফকির ইলিয়াস ও কবি ফারহানা ইলিয়াস তুলিকে নিয়ে আলোচনা ও কবিতা আড্ডা

A-2A-1লন্ডন থেকে এ কে এম আব্দুল্লাহ : কবিতাস্বজনের আয়োজনে, গত ১৪ আগষ্ট ২০১৭, লন্ডনে অনুষ্ঠিত হলো কবি ফকির ইলিয়াস ও কবি ফারহানা ইলিয়াস তুলির সাথে এক প্রাণবন্ত আলোচনা ও কবিতা আড্ডা। গ্রীষ্মের ছুটি এবং প্রবাসের শত ব্যাস্ততা উপেক্ষা করে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শহর থেকে উপস্থিত হন কবি, লেখক, সাংবাদিক সহ কবিতা প্রেমী। কবিতা আড্ডা পুর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনা পর্বে- কবিতা স্বজনের পক্ষ থেকে সভাপতিত্ব করেন কবি আতাউর রহমান মিলাদ। কবিযুগলকে ফুল দিয়ে বরণ করেন কবিতা স্বজনের পক্ষে কবি মুহাম্মদ মুহিদ ও ফাহমিদা ইয়াসমিন। অনুষ্ঠান শেষে কবিতাস্বজনের পক্ষ থেকে কবিযুগলকে প্রীতি সম্মাননা স্মারক তুলে দেয়া হয়।
শুভেচ্ছা জানান স্বজনের পক্ষে এম মোসাইদ খান, মুহাম্মদ ইকবাল, মুহাম্মদ মুহিদ, ফাহমিদা ইয়াসমিন, শামিম আহমদ, এ কে এম আব্দুল্লাহ।
অংশগ্রহণ করেন কবি আবু মকসুদ, হামিদ মুহাম্মদ, ফারুক আহমেদ রণি, কাজল রশীদ, ইকবাল হোসেন বুলবুল, গোলাম কবির, মজিবুল হক মণি, রেজুয়ান মারুফ, ময়নুর রহমান বাবুল, আহমদ ময়েজ, মিল্টন রহমান, আনোয়ারুল ইসলাম অভি, শামিম শাহান, সৈয়দ রুম্মান, আশরাফ নেসওয়ার, সাহ সুহেল আমিন, উদয় শঙ্কর দুর্যয়, সাগর রহমান, আরাফাত তানিম, স্মৃতি আযাদ, ফারুক আহমদ, হেলাল সাইফ, মাহমুদুন নুর, নজরুল ইসলাম অকিব সহ অনেকে।
সাংবাদিক : ইসহাক কাজল, নজরুল ইসলাম বাসন, সুজাত মনসুর, বাবুল হোসেন, রহমত আলি, কাইয়ুম আবদুল্লাহ সহ আরো অনেকে।

না-ফেরার দেশে চলে গেলেন গীতিকার পীর শাহ মোহাম্মদ ইসকন্দর মিয়া জানাজা আজ বিকাল সাড়ে ৫টায়

20799392_1370757273043584_5388608547818408735_nমোহাম্মদ নওয়াব আলী :: গীতিকার পীর শাহ মোহাম্মদ ইসকন্দর মিয়া আজ ১৪ আগস্ট ভোর ৬টার সিলেটের নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন! (ইন্নালিল্লাহি ——–রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
আজ বিকাল ৫ ঘটিকার সময় জগন্নাথপুর উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের তেরাউতিয়া মোকাম বাড়িতে তার জানাজার নামাজ শেষে পারিবারিক গোরস্তানে দাফন সম্পন্ন করা হবে।
বাউল কবি পীর মোহাম্মদ শাহ ইসকন্দর মিয়া গান লিখতেন প্রাণের টানে। শৈশব থেকেই গান লিখে আসছেন। প্রায় দুই সহস্রাধিক গানের জনক তিনি। তাঁর গান নিয়ে ইতিপূর্বে তেরো খণ্ডে ইসকন্দরগীতি প্রকাশিত হয়েছে। চতুর্দশ খণ্ডটি অপ্রকাশিত ছিল।
পীর মোহাম্মদ শাহ ইসকন্দর মিয়ার কঠোর সাধনা ও নিরন্তর ভাবের রাজ্যে ডুবে থাকার ফসল এই গানগুলো আমাদের জন্য অমূল্য সম্পদ। আমাদের লোকসঙ্গীতের ভাণ্ডার তাঁর গানে আরও সমৃদ্ধ হবে। কিন্তু তিনি তাঁর কর্মের কোনও স্বীকৃতি পাননি। বাংলাদেশ বেতার কিংবা বাংলাদেশ টেলিভিশনের গীতিকার হিশেবে অনুমোদন লাভ করতে পারেননি জীবনের শেষ মুহূর্তেও।
পীর মোহাম্মদ শাহ ইসকন্দর মিয়া সুনামগঞ্জ জেলার ঐতিহ্যবাহী জনপদ জগন্নাথপুর উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের অন্তর্গত তেরাউতিয়া মোকামবাড়িতে ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ১৫ জুন জন্মগ্রহণ করেন। পিতা শাহ মোহাম্মদ আবদুল হামিদ পীর ও মাতা সৈয়দা মিরজান বিবি। তিনি ৪ ছেলে ও ১ কন্যা সন্তানের জনক।
পীর মোহাম্মদ শাহ ইসকন্দর মিয়া নিজের গানের মাধ্যমেই বেঁচে থাকবেন চিরকাল চিরদিন। তার ভাষায়-
প্রাণের কথা গানে লিখে দরবারে আরজ জানাই
মৌলা ছাড়া ইসকন্দরের ফরিয়াদের জায়গা নাই ॥

বেতার বাংলা শ্রোতা ফোরামের নতুন কমিটি ঘোষনা

b

গত ৮ই আগষ্ট মঙ্গলবার বিকাল ৭ঘটিকায় বেতারা বাংলার অফিসে
বেতার বাংলা শ্রোতা ফোরামের এডহক কমিটির এক সভা অনুষ্টিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন বেতার বাংলার সিইও জনাব নাজিম চৌধুরী । সভায় এডহক কমিটির সকল সদস্যর উপস্থিতে জনাব নাজিম চৌধুরী আগামী এক বছরের জন্য বেতার বাংলা শ্রোতা ফোরামের কার্য পরিচলানা কমিটির নাম ঘোষনা করেন। নতুন কমিটিতের দায়িত্ব প্রাপ্তরা হলেন,
সভাপতি: মোহাম্মদ আবুল কালাম
সহসভাপতি: পারভেজ আহমদ, আবু তারেক চৌধুরী সাজু, বদরুল ইসলাম, কাজী বাবর আহমদ, ফখরুল হক লুকু
সাধারন সম্পাদক: কবির আহমদ,
সহসাধারন সম্পাদক: মকবুল হোসেন,তাজভীর চৌধুরী শিমুল, শেখ সামসুল ইসলাম,
সাংগঠনিক সম্পাদক: জয়নাল আবদীন খান,
সহসাংগঠনিক সম্পাদক: আব্দুছ সত্তার ইমন
কোষাধক্ষ্য: হেলাল আহমদ
সহকোষাধক্ষ্য: সামসুল আলম
জনসংযোগ সম্পাদিকা: রুবি হক
মহিলা সম্পাদিকা: মাহমুদা খানম মনি
সাংস্কৃতি সম্পাদক: তপু শেখ
সহসাংস্কৃতি সম্পাদিকা: লোভা চৌধুরী
সাহিত্য সম্পাদক: এম মোসাইদ খান
সহসাহিত্য সম্পাদক: রুহুল ইসলাম
ধর্মসম্পাদক: আব্দুল ছালাম
সহধর্মসম্পাদক: রেজাউল করিম মানিক
প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক: এ কে এম আব্দুল্লাহ
সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক: ফখরুল ইসলাম
সদস্য সম্পাদক: বেলাল আহমদ
দফতর সম্পাদক: ছায়া আক্তার রেখা
তহবিল সম্পাদক: আবুল ফয়েজ
জনকল্যান সম্পাদাক: ছহুল মুনিম
শিক্ষা সম্পাদক: শাহ নুরুল আমিন
মানবাধিকার সম্পাদক: আব্দুল হান্নান
আইন বিষয়ক সম্পাদক: মজিবুল হক মনি
ক্রিড়া সম্পাদক: আবুল কাহার ছালাম
সহক্রিড়া সম্পাদক: মাসুক মিয়া তালুকদার

নির্বহী সদস্য:
মোহাম্মদ জিয়ার আহমদ,আবিদ হোসেন অপু, মুহিবুর রহমান চৌধুরী, আব্দুল হালিম চৌধূরী, মিনহাজুর রহমান, মোহাম্মদ ইকবাল, আতাউর রহমান আতা, আবুল হাসনাত ( সোনা বন্ধু ), আবুল কালাম, আলাউর রহমান খান শাহীন, বাবুল আলী, আফছার খান সাদেক, অঞ্জনা আলম, জুয়েল চৌধুরী, আহাদ আলী, কাজল রশীদ, মুস্তাক আহমদ।

এডফ কমিটির উপস্থিত সবাই জনাব নাজিম চৌধুরীকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান এবং শ্রোতা ফোরামের নতুন কমিটির র্সাবিক সাফল্য কামনা করেন।

কবি শাহীন ইবনে দিলওয়ারে

A-02শাহীন ইবনে দিলওয়ার- এর জন্ম ২৮ ফেব্র“য়ারি ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দ। মাতা আনিসা খাতুন এবং পিতা দিলওয়ার খান- এর তিনি জ্যেষ্ঠপুত্র। কৈশোরেই তিনি ছড়া লেখার মাধ্যমে লেখালেখি শুরু করেন। পরে গল্প ও কবিতা রচনায় তিনি নিজেকে পরিণত লেখকে রূপান্তরিত করেন। তাঁর রক্তের মধ্যে কবি দিলওয়ার- এর জেনেটিক্যালি যেন সাহিত্যের জিন বিদ্যমান। তাঁর জন্মের পর কবিপিতা একটি সনেটে লিখেছিলেন-
অবশেষে তুমি এলে দ্যুতি নিয়ে আকাশ তারার
আমার আঁধার ঘরে যেখানে এখন্ মন কাঁদে
ভোরের পৃথিবী ঢেকে সূচীমুখ চিন্তার বিষাদে,
হে শিশু, এনেছো তবু আনন্দের বসন্ত-বাহার!
(নবজাতকের প্রতি)
বর্তমানে লেখক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী। তিনি নিউইয়র্কে মাস্টার্স অব পাবলিক এ্যাডমিনিস্ট্রেশন করার পর সেখানকার সিটি গভর্নমেন্টের হিউমেন রিসোর্স ডিপার্টমেন্টে ‘ফ্রড ইনভেস্টিগেটর’ পদে কর্মরত আছেন। সহধর্মিণী সুলতানা পারভীন। তাদের তিনপুত্র- সাইয়ান শাহীন খান, নাহিয়ান শাহীন খান এবং তাজিম শাহীন খান। ২০০৮ সালে নাট্যগ্রন্থ ক্যাবী তাঁর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ। ফেব্র“য়ারি ২০১২ সালে ১২টি গল্প নিয়ে গল্পগ্রন্থ ছায়াদেহ তাঁর দ্বিতীয় প্রকাশিত গ্রন্থ। ২১ ফেব্র“য়ারি ২০১২ সালে ৪৮টি কবিতা নিয়ে কাব্যগ্রন্থ সময়ের কঠিন বিবরে তাঁর তৃতীয় প্রকাশিত গ্রন্থ। অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭ সালে ৭০টি কবিতা নিয়ে কাব্যগ্রন্থ এই তত্ত্ব শাহীন প্রবাসীর তাঁর চতুর্থ প্রকাশিত গ্রন্থ।
শাহীন ইবনে দিলওয়ারের নাট্যগ্রন্থ ক্যাবী প্রসঙ্গে ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৭ -এ নিউইয়র্কে কবি দিলওয়ার ক্যাবী নিয়ে ভাবনা-মুখবন্ধে লিখেছিলেন, ‘বিদেশ থেকেও মাঝে মাঝে তার আর্তকণ্ঠ ভেসে আস্তো- দেশ ও মাতৃভাষাকে স্মরণ করে। নিউইয়র্কে অতি কর্মব্যস্ত থাকা সত্বেও শাহীন তার পিতাকে কাছে পেয়ে লেখালেখির কাজে ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে।’ নিুে কবি শাহীন ইবনে দিলওয়ারের কয়টি কবিতা দেওয়া হলো-
১.
কোথাও আমার কোনো স্বদেশ নেই

একটুকরো জমির সাফকবালা দেবো
এই জমি আমার, একদম নির্ভেজাল
মূল্য তার কোটি কোটি সোনার মোহর
ত্রিশ লাখের মৃত্যু দিয়ে কেনা
এই জমিটির সাফকবালা দেবো।

একদিকে থৈ থৈ বঙ্গোপসাগর
চারপাশে বন্ধু অথবা শত্রুর বহর
মাঝখানে তামাটে লোকগুলোর ঘরবাড়ি
ফলায় সোনালি শস্য, রমণীরা অদ্ভূত সুন্দর।

দেখে শুনে রেখো এই জমি
চিহ্নিত করেছি তার দিকগুলো
অনুপরমাণু নিংড়ে শক্তি নিয়ে
বসাও পিলার, অস্ত্র উঁচিয়ে রাখো।

সমস্ত পৃথিবী ঘুরে ফিরে আসি
কোনো প্রিয়ভূমি নেই, এই ক্ষুদ্র
লোকালয় ঘরবাড়ি লোকজন
ছাড়া, কোথাও আমার কোনো স্বদেশ নেই।


অমরতা

হাসান হাফিজুর রহমান
কয়বার দেখা হয়েছিল?

তবু তার কিছু সস্নেহ কথা
এমনভাবে মনে পড়ে
সময়ের তুমুল বৃষ্টিপাতেও
ধুয়ে মুছে যায় না।

জননীর পরলোকগমনে
মৈত্রেয়ী দেবীর একটি চিঠি
সদ্য মাতৃহারা ছয়টি শিশুর
কাঙালিপনার গভীর আদর
ছুঁড়ে দিয়ে ছিলো।

সানাউল হক খান
যার কাছে শিশু থেকে
যেতে ভালো লাগে
এখনো যিনি একই দক্ষতায়
অন্তর ছুঁয়ে যান।

আবদুল কাদির মাহমুদ
যখন কিছুই ছিলাম না
তখনো তার কাছে
কিছু একটা ছিলাম।

কিছু কিছু মানুষ এমনি হয়
যাদের হৃদয়
কখনো স্তব্ধ হয় না।


মানুষ জন্মায় না

এখন আর মানুষ জন্মায় না
শুকর জন্মায়
দুহাত তুলে বুক পেতে দিলে
বুনো শুকরের দল দাঁত
উঁচিয়ে তেড়ে আসে
হাত বাড়িয়ে কিছু দিতে গেলে
ছিনিয়ে নিতে চায়।

নম্র হয়ে থাকলে
উগ্র হয়ে আসে
ষাঁড়ে ষাঁড়ে গুঁতোগুঁতি
লেগেই থাকে
শিষ্ট কথায় রুচি নেই
মারমুখী লোকদের
কদর বেশি
রক্ত ঝরাতে পারলে
ভয়ে ভয়ে থাকে
মানুষের দাম নেই,
এখন আর মানুষে জন্মায় না
শুকর জন্মায়।

ঘরের পাশে নৃশংসমৃত্যু
দেখেও নড়ে চড়ে বসে না
সিরিয়াল চলতে থাকে
মায়ের মতো রমণিকূল
রাস্তায় বেরুতে পারে না একাকী
মায়ের পেটে জন্মানো শুকরের দল
মাতৃগর্ভ ভুলে গেছে
মাতৃস্তন্যপায়ী শ্বাপদ
জননীর স্তন থেতলে দিতে চায়।

যে কটা দিন বেঁচে আছি
মানুষ হয়ে জন্মানো এই হারামীদের
নষ্টামী দেখে যেতে হবে
এই সিরিয়ালগুলো চলতে থাকবেই।


চিরকালীন
(অনুজ কবি কিশওয়ার ইবনে দিলওয়ারের অকাল প্রয়াণে)

আজ ভোরে কিশওয়ারের
মৃত্যুসংবাদে পত্রিকার মৌন মিছিল
দরজায় দাঁড়িয়ে নেই শব্দচাষী
সেই দুরন্ত বালক।

হকারের ছুঁড়ে দেয়া কাগজগুলো
চিতায়ী দ্রুততায় লুফে নিয়ে
সাদাকালো শব্দগুলো হাতড়াতো
অবুঝ বালকের মতো, যেনো
শব্দগুলো তার প্রিয় খেলনা
কারো সাথে ভাগাভাগিতে নেই।

নিঃশব্দে মহাকালের পথে
বাড়ালি প্রিয় ভাইটি আমার
অকালে মৃতা মায়ের সাথে
দেখা হবে, আমার সালাম দিবি।

কবিতার বইগুলো মায়ের
পদতলে রেখে বলবি,
আমার সন্তানেরা ক্ষণজন্মা নয়-
চিরকালীন।

অনুগল্প সংকলন শব্দবিন্দুর জন্য লেখা আহবান

Y-1শীঘ্রই প্রকাশিত হতে যাচ্ছে কবি ও গল্পকার একেএম আব্দুল্লাহ সম্পাদিত অনুগল্প সংকলন শব্দবিন্দু। সর্বোচ্চ ৫০০ শব্দের মধ্যে ২/৩টি অনুগল্প অভ্র ফন্টে টাইপ করে আগস্ট ২০১৭ এর মধ্যে নিু ঠিকানায় পাঠাতে পারেন। লেখা পাঠানোর ইমেইল abdullah.20@hotmail.co.uk

কবিতাস্বজন ইউকের সাহিত্য আড্ডা

20525244_1480709928676684_1240339492521323187_nকবিতাস্বজন ইউকের আয়জনে নিয়মিত সাহিত্য আড্ডায় আজ ৩১ জুলাই বিকালে ইস্ট লন্ডনের কেননস্ট্রীটস্থ একটি হলে – ধুমায়িত চা আর গ্রীলায়িত স্বাদের ভাঁজে, পংক্তায়িত করতে আড্ডায়িত সময়; বিলেতের বিভিন্ন এলাকা থেকে কবি সাহিত্যিক উপস্থিত হন।প্রবাসের শত ব্যস্ততা আর গ্রিষ্মের ছুটি উপেক্ষা করে ; স্বরচিত কবিতাপাঠ,গান আর আলোচনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত আড্ডায় উপস্থিত অনেকের মধ্যে অংশনেন- কবি হামিদ মোহাম্মদ, কবি গোলাম কবির,কবি আবু মকসুদ, কবি দিলু নাসের, কবি মাজেদ বিশ্বাস, কবি আহমদ ময়েজ, কবি ময়নুর রহমান বাবুল, কবি ইকবাল হোসেন বুল বুল, কবি আহমেদ হোসেন বাবলু, কবি এম মোসাইদ খান, কবি মোহাম্মদ ইকবাল, কবি শাহ সোহেল আমিন, কবি মোহাম্মদ মুহিদ, কবি এ কে এম আব্দুল্লাহসহ আরও অনেকে।

Developed by: