কোয়ান্টাম সাফল্যের অনন্য ভুবনে ।। সীতাব আলী

ধ্যানের সাহায্যে হার্টের অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, হাইপোথাইরয়েডসহ বিভিন্ন এন্ডোক্রাইন গ্লান্ডের অসুখ, ডিসমোনোরিয়া, আমেনোরিয়াসহ মহিলাদের পিরিয়ডের নানা সমস্যা, হাঁপানি, ডিপ্রেশন, পেটের নানা রকম সমস্যা, মাইগ্রেনসহ অন্যান্য মাথাব্যথা ও মাথাঘোরা ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এরকম অজস্র ভুক্তভোগিদের অনেকেই দীর্ঘদিন রোগে ভোগে শেষ পর্যন্ত ধ্যানের মাধ্যমে নিজের রোগ নিরাময় করতে পেরেছেন।
-দৈনিক যুগান্তর
আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর অধ্যাপক আবদুল­াহ আবু সায়ীদ কোর্স করে বলেন, ‘আমার অসুখ হয়ে ছিল, বেশ কড়া অসুখ। আমি ভেঙে যাই, আমি দুর্বল হয়ে যাই, আমি নিস্ক্রিয়তার মধ্যে পড়ে যাই। প্রথমে বুঝতে পারিনি যে কেন এমনটা হচ্ছে। আমার মনে হয়েছে, এটা আমার নিয়তি, এটাই হওয়ার কথা। আমি এর কাছে কিছুটা আÍসর্মপণ করে ছিলাম। কিন্তু আমি যখন কোয়ান্টাম মেথড কোর্সে অংশগ্রহণ করলাম, তখন দেখলাম যে এটা বাধ্যর্কের জন্য হয় নি। আমি বুঝতে পারলাম, এটা হয়েছে আমার আÍশক্তির অভাবের জন্যে, আমার মধ্যে নেতিবাচকতা চলে এসেছে। এই যে ক্লান্তি, অবসন্নতা, অসহায়তা, সব কিছু আমাকে ভেঙে ফেলেছে। তো যখন আমি এই কোর্সটা করলাম, তারমধ্যেই দেখলাম আমার সেই শক্তি ফিরে এলো।’
-আবদুল­াহ আবু সায়িদ
দীর্ঘ তিন বছর যাবত আমি হৃদরোগজনিত সমস্যায় ভুগছিলাম। ২০০০ সালের নভেম্বরে কলকাতার একটি হাসপাতালে আমার এঞ্জিওপ্লাস্টি উইথ স্ট্রান্ট করা হয়। কোয়ান্টাম মেথড কোর্স করে জীবন সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গিটাই পাল্টে গেল। হৃদরোগ নিয়ে এখন আমার অহেতুক ভয়ভীতি দূর হয়েছে। আমি আগের চেয়ে প্রশান্তি অনুভব করছি।
-মোহাম্মদ ফয়জুল হক, ডেপুটি রেজিস্টার (অব.)
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
আমার এমন অবস্থা হয়েছিল যে, আমি উঠে দাঁড়াতে পারতাম না। অনেক প্রাণপণে চেষ্টা করে দশ মিনিট পথ অতিক্রম করতে আমার সময় লেগে যেত পঁয়তালি­শ মিনিট, কখনো বা এক ঘণ্টা। অনেক চিকিৎসা হল সার্জারির স্বনাম ধন্য ডাক্তার বললেন, এ রোগ আর ভালো হবে না। আমি কোয়ান্টাম মেথড কোর্স করলাম। নিয়মিত মেডিটেশনের ফলে আল­াহর রহমতে আমি সুস্থ হয়ে উঠলাম।
-মোসলেহ উদ্দিন বাবুল, কথাশিল্প
কোর্স করার পর আমি নিয়মিত মেডিটেশন করেছি। মেডিটেশন মনছবির একটি বিশেষ টেকনিক আছে অটোসাজেশন একটি বিশেষ কথা আছে, আমি এগুলো নিয়মিত এপ্লাই করেছি। তাতে পড়াশোনা মনোযোগ বেড়ে গেছে। সর্বোপরি, মহান আল­াহর রহমতে আমি পরীক্ষায় সিলেট বোর্ডে ১৬তম স্থান লাভ করতে পেরেছি।
-আলী হায়দার চৌধুরী, কৃতি ছাত্র

Developed by: