সোমবার (১৫ মে) আবহাওয়া অধিদফতরের সর্বশেষ বুলেটিনে বলা হয়, প্রবল বাতাসে টেলিযোগাযোগ টাওয়ার, বিদ্যুতের খুঁটি ও গাছপালা উপড়ে পড়েছে। তাছাড়া বন্যাকবলিত এলাকায় আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এই অঞ্চলে বিদ্যুৎ ও টেলিফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে এবং ইন্টারনেট পরিষেবাও বন্ধ রয়েছে। রোববার (১৪ মে) বিকেলে রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিতওয়েতে আঘাত হানে মোখা। এ সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২৫৯ কিলোমিটার। যা ক্যাটাগরি ফাইভ হারিকেনের সমতুল্য২০১০ সালে সাইক্লোন গিরির তাণ্ডবে ৪৫ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন।১২ লাখেরও বেশি মানুষ আশ্রয় কেন্দ্রে রয়েছে। দেশটির আবহাওয়াবিদদের মতে, গত ১৩ বছরের মধ্যে মিয়ানমারের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে প্রাণঘাতী ঘূর্ণিঝড়।