স্টাফ রিপোর্টার : কামালবাজার বাসস্টেন্ড থেকে মাসুকগঞ্জ বাজার পর্যন্ত রাস্তাটি অত্র এলাকার যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। উক্ত রাস্তার হাসিমী উদ্যানের পাশেই বাসিয়া নদীর ভাঙ্গনে রাস্তার অস্তিত হুমকির সম্মুখিন হচ্ছে। এভাবে ভাঙ্গন অব্যাহত থাকলে যে কোন সময় যানবাহন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পারে। জনজনকে চলাচলে সচেতন থাকা এবং ভারি যানবাহন না চলার জন্য লাল প্লেগ ও সাইনবোর্ড লাগিয়ে সর্তক করে দিয়েছেন কামালবাজার ইউনিয়নের প্রকাশক।
হাসিমী উদ্যানের নদীর ভাঙ্গন ছাড়াও মত্রাশপুরের পাশে রাস্তাটির সলিল ওঠে গিয়ে নদীর দিকে ধাবিত হচ্ছে যা চলাচলে খুবই ঝুকিপুর্ণ।
এ ব্যাপারে কামাল বাজার ইউনিয়নের প্রশাসকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান সতর্কতার জন্য লাল প্লেগ ও সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে। পাশাপাশি উপজেলা এলজিইডি অফিসার ও জেলা এলজিইডি কর্মকর্তারা রাস্তাটি ভিজিট করেছেন।
দক্ষিণ সুরমা উপজেলা এলজিইডি অফিসার আফছার উদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান রাস্তার ভাঙ্গন ও মেরামতের জন্য ৮/৯ লক্ষ টাকার একটি প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন আছে শুকনো মৌসুমে কাজ শুরু হতে পারে তবে বর্ষা মৌসুমে ভাঙ্গন টেকাতে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপের চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
তবে এলাকাবাসীর দাবি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভাঙ্গন রোধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এগিয়ে আসবেন। তা না হলে যে কোন সময় উক্ত স্পটগুলোতে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। জনসাধারনের যাতাযাতের যেমন বেগাত ঘটবে পারে তেমনি দুর্ঘটনায় যান ও প্রাণহানী ঘটতে পারে। তাই রাস্তাটি সংস্কার করা অতিব জরুরী।